মঙ্গলবার , ৮ ডিসেম্বর ২০২০ | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন ও আদালত
  3. আওয়ামীলীগ
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খেলাধুলা
  6. জাতীয়
  7. তথ্য-প্রযুক্তি
  8. ধর্ম
  9. বি এন পি
  10. বিনোদন
  11. বিশেষ সংবাদ
  12. রাজধানী
  13. রাজনীতি
  14. লাইফস্টাইল
  15. শিক্ষা

তাহিরপুরে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে উৎকোচ নেয়ার অভিযোগ

প্রতিবেদক
বাংলাদেশ একাত্তর
ডিসেম্বর ৮, ২০২০ ১:৪৯ পূর্বাহ্ণ

বাংলাদেশ একাত্তর.কম: তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি:

সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলা বালিজুরী ইউনিয়নের ৭,৮,৯ নং ওর্য়াডের সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্য সাহারা খাতুনের নামে ভিজিডি কার্ড দেওয়ার কথা বলে টাকা আত্মসাৎ ও মারধরের অভিযোগ উঠেছে। 

রবিবার এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর বালিজুরী ইউনিয়নে কলাপাড়া গ্রামের নূর আহমদ নামে এক ব্যক্তি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, বালিজুরী ইউনিয়নের ৭,৮,৯ নং ওর্য়াডের সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্য সাহারা খাতুন এর স্বামী ফরিদ মিয়া অভিযোগকারী নূর আহমদের স্ত্রীর নামে ভিজিডি কার্ড করে দিবে বলে জানান, এবং বলেন কার্ড করতে ৩ হাজার ৫শ’ টাকা লাগবে এবং বলেন টাকা দিতে পারলে নূর আহমদের স্ত্রীর নামে কার্ড করে দিবেন। টাকা ছাড়া কার্ড হবেনা।

নূর আহমদ গত (৩০ নভেম্বর) সোমবার রাতে মহিলার কাউন্সিলর সাহেরা খাতুনের বাড়িতে ভিজিডি কার্ডের জন্য ৩ হাজার টাকা নিয়ে যায়। টাকা দেওয়ার পরে নূর আহমদ কার্ড কবে নাগাদ পাবে সাহেরা খাতুনকে জিঞ্জেস করলে সাহেরা খাতুনের স্বামী ফরিদ মিয়া বলেন, কার্ড বন্টন করা শেষ হয়ে গেছে। এখন তোর বউয়ের নামে কার্ড আর হবে না। আগামিতে কার্ড আসলে তখন করে দেব। ফরিদ মিয়া একথা বলার পর নূর আহমদ তার টাকা ফেরত চাইলে সাহেরা খাতুন ও তার স্বামী বলেন পরে কার্ড করে দেব, এখন টাকা দেব না। পুনঃরায় নূর আহমদ টাকা চাইলে কথাকাটি হয়, পরে ফরিদ মিয়াসহ তাদের বাড়ির বেশ কয়েকজন নূর আহমদকে মারধর করে টাকা না দিয়ে তাড়িয়ে দেয়।

সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্য সাহারা খাতুনের কাছে জানতে চাইলে তিনি টাকা নেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন,তিনি বলেন, এলাকার কিছু লোক আমার বিরুদ্ধে এসব ষরযন্ত্র করছে।

বালিজুরী ইউনিয়নের (ইউপি) চেয়ারম্যন মোঃ আব্দুর জহুর বলেন,আমি এই বিষয়টা শুনেছি তবে এ ঘটনার সত্য-মিথ্যা যাচাই করার পর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এই বিষয়ে তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) পদ্মাসন সিংহ জানান,টাকা নেওয়ার বিষয়টি শুনেছি। পরে আমি সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যানকে বিষয়টি সমাধান করে দেওয়ার জন্য বলেছি।

সর্বশেষ - সর্বশেষ সংবাদ